ভবিষ্যতের ল্যাপটপ?
যদিও গন্তব্য আলাদা, তবে স্মার্টফোন আর ল্যাপটপ এগিয়ে যাচ্ছে সমানতালে।
স্মার্টফোন হচ্ছে উন্নত আর ল্যাপটপের লক্ষ্য যেন বিলুপ্তি। ব্যাপারটা এমন,
ল্যাপটপের কাজ তো স্মার্টফোনেই সারা যায়, শুধু শুধু দুটো ডিভাইস বহন করা
কেন? তবে ইনটেলের ভাবনা ভিন্ন। এবারের কম্পিউটেক্স মেলায় প্রতিষ্ঠানটি দুই
পর্দার একটি ল্যাপটপ কম্পিউটার (নাকি নোটবই?) দেখিয়েছে। ইনটেল বলছে,
‘ল্যাপটপের ভবিষ্যৎ’।
উইন্ডোজ টেন চালিত সে ল্যাপটপের এক পাশে ৭.৯ ইঞ্চি পর্দা। অন্য পাশেও পর্দা। তবে সেখানে চাইলে নোটবইয়ের মতো স্টাইলাস দিয়ে লেখা যায়, আবার কি-বোর্ডের মতো টাইপ করাও যায়। আবার চাইলে দুটো একসঙ্গেই করা যায়, সবই অবশ্য টাচস্ক্রিনের ওপরেই। কাজ শেষ হলে নোটবইয়ের মতো ভাঁজ করে রেখে দেওয়া যায়।
এমন ল্যাপটপ বাণিজ্যিকভাবে তৈরি কিংবা কোনো সহযোগীর সঙ্গে চুক্তির কোনো পরিকল্পনার কথা প্রকাশ করেনি ইনটেল। এখনো ধারণা (কনসেপ্ট) পর্যায়েই আছে। তাইওয়ানের কম্পিউটেক্স মেলার জন্য পরীক্ষামূলক সংস্করণ বানিয়ে দেখিয়েছে তারা। ছদ্মনাম দিয়েছে ‘টাইগার র্যাপিডস’। সূত্র: দ্য ভার্জ
উইন্ডোজ টেন চালিত সে ল্যাপটপের এক পাশে ৭.৯ ইঞ্চি পর্দা। অন্য পাশেও পর্দা। তবে সেখানে চাইলে নোটবইয়ের মতো স্টাইলাস দিয়ে লেখা যায়, আবার কি-বোর্ডের মতো টাইপ করাও যায়। আবার চাইলে দুটো একসঙ্গেই করা যায়, সবই অবশ্য টাচস্ক্রিনের ওপরেই। কাজ শেষ হলে নোটবইয়ের মতো ভাঁজ করে রেখে দেওয়া যায়।
এমন ল্যাপটপ বাণিজ্যিকভাবে তৈরি কিংবা কোনো সহযোগীর সঙ্গে চুক্তির কোনো পরিকল্পনার কথা প্রকাশ করেনি ইনটেল। এখনো ধারণা (কনসেপ্ট) পর্যায়েই আছে। তাইওয়ানের কম্পিউটেক্স মেলার জন্য পরীক্ষামূলক সংস্করণ বানিয়ে দেখিয়েছে তারা। ছদ্মনাম দিয়েছে ‘টাইগার র্যাপিডস’। সূত্র: দ্য ভার্জ
No comments